সুপ্রিয় দর্শক বন্ধুরা আপনাদের সকলকে স্বাগত জানাচ্ছি বন্ধুরা আজকে আমি আপনাদের জানিয়ে দেবো বাজুর স্বর্ণের দাম 2025 অর্থাৎ বাজুস আজকের সোনার দাম ২০২৫ বাংলাদেশ কত চলছে। বন্ধুরা এখানে আমি আপনাদের বাজুস আজকের সোনার দাম অর্থাৎ বাংলাদেশ জুয়েলারি সমিতি নির্ধারিত আজকের সোনার দাম কত চলছে বাংলাদেশে তা আপনাদের সাথে শেয়ার করব তো বন্ধুরা আপনাদের অনুরোধ করছি বাজুস আজকের সোনার দাম কত চলছে তা জানতে আপনার অবশ্যই আমাদের এই পোস্টটি শেষ পর্যন্ত পড়ুন।

বাংলাদেশের স্বর্ণের মূল্য নির্ধারণ করে থাকে বাংলাদেশ জুয়েলারি সমিতি বা বাজুস। তাই এখানে আমি আপনাদের বাজাজ নির্ধারিত বর্তমান স্বর্ণের বাজার দর কত চলছে নিচে আমি আপনাদের সাথে শেয়ার করছি। এখানে আমি ২২ ক্যারেট ২১ ক্যারেট ১৮ ক্যারেট এবং পুরাতন গহনা সোনার মূল্য প্রতি গ্রামে কত চলছে তা আপনাদের সাথে শেয়ার করেছি তো বন্ধুরা আপনারা অবশ্যই নিচে বাজুস আজকের সোনার দাম কত চলছে তা জেনে নিন।
বাজুস আজকের সোনার দাম
| ক্যারেট | সোনার দাম |
|---|---|
| ২২ ক্যারেট | ১৭৮৫৬ টাকা |
| ২১ ক্যারেট | ১৭০৪৪ টাকা |
| ১৮ ক্যারেট | ১৪৬০৯ টাকা |
| পুরাতন গহনাসোনা | ১২১৫০ টাকা |
বাজুস আজকের সোনার দাম ২০২৫
বাংলাদেশ জুয়েলারি সমিতি বাজুস নির্ধারিত আজ ২২ ক্যারেট প্রতি গ্রাম স্বর্ণের মূল্য ১৭৮৫৬ টাকা এবং ২১ ক্যারেট প্রতি গ্রাম স্বর্ণের মূল্য ১৭০৪৪ টাকা এবং ১৮ ক্যারেট প্রতি গ্রাম স্বর্ণের মূল্য ১৪৬০৯ টাকা এবং পুরাতন গহনা সোনার মূল্য আজ প্রতি গ্রামে ১২১৫০ টাকা চলছে।
বাজুস স্বর্ণের দাম ২০২৫ বাংলাদেশ
বন্ধুরা আপনারা যদি বাংলাদেশ জুয়েলারি সমিতি নির্ধারিত স্বর্ণের বর্তমান মূল্য কত চলছে তা বিস্তারিত জানতে চান আপনাদের সুবিধার্থে নিচে আমি আপনাদের বাজুস বা বাংলাদেশ জুয়েলারি সমিতি নির্ধারিত স্বর্ণের মূল্য তালিকাটি প্রকাশ করেছি।

বন্ধুরা আশা করছি আমাদের দেয়া তথ্য থেকে আপনারা বাজুস আজকের সোনার দাম কত তা জানতে পেরেছেন। ওপরে আমি আপনাদের বাংলাদেশ জুয়েলারি সমিতি নির্ধারিত স্বর্ণের বা সোনার বর্তমান মূল্য কত তা শেয়ার করেছি। বাংলাদেশ জুয়েলারি সমিতি বা বাজুস নির্ধারিত ২২ ক্যারেট ২১ ক্যারেট ১৮ ক্যারেট এবং পুরাতন গহনা সোনার মূল্য কত তা উপরে বিস্তারিত আপনাদের সাথে শেয়ার করা হয়েছে। আশা করি আমাদের দেয়া তথ্যে আপনারা সন্তুষ্ট।
আশা করি আমাদের দেয়া তথ্য থেকে আপনারা বাজুস নির্ধারিত আজ সোনার মূল্য কত তা জানতে পেরেছেন। আপনাদের যদি কোন জায়গায় বুঝতে অসুবিধা হয়, অবশ্যই নিচে কমেন্ট বক্সে কমেন্ট করে জানাবেন প্রতিদিন বাজুস নির্ধারিত সোনার মূল্যের আপডেট পেতে শুধুমাত্র ভিজিট করবেন আমাদের ওয়েবসাইট। আপনারা যদি আমাদের প্রতিটি গুরুত্বপূর্ণ তথ্যের আপডেট পেতে চান আপনাদের অনুরোধ করব আপনারা অবশ্যই যুক্ত হয়ে যাবেন আমাদের হোয়াটসঅ্যাপ চ্যালেনে।
বাজুস সম্পর্কে কিছু গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন ও উত্তর
বন্ধুরা নিচে আমি আপনাদের বাজুস বা বাংলাদেশ জুয়েলারি সমিতি সম্পর্কিত কিছু গুরুত্বপূর্ণ তথ্য শেয়ার করেছি আপনারা অবশ্যই নিচে দেওয়া তথ্য গুলি মনোযোগ দিয়ে পড়ুন।
১. বাজুস আসলে কী এবং এর কাজ কী?
উত্তর:
বাজুস বা বাংলাদেশ জুয়েলারি সমিতি হলো দেশের স্বর্ণ ব্যবসায়ীদের প্রধান সংগঠন। এর মূল কাজ হলো সোনার বাজারকে নিয়ন্ত্রণে রাখা, প্রতিদিনের স্বর্ণের দাম নির্ধারণ করা এবং গ্রাহক ও ব্যবসায়ীদের স্বার্থ রক্ষা করা। এক কথায়, বাজুস হচ্ছে বাংলাদেশের স্বর্ণবাজারের “অফিশিয়াল গাইডলাইন”।
২. প্রতিদিন স্বর্ণের দাম কীভাবে নির্ধারণ করে বাজুস?
উত্তর:
বাজুস প্রতিদিন আন্তর্জাতিক স্বর্ণবাজারের অবস্থা, ডলার রেট, ট্যাক্স ও আমদানি ব্যয় বিবেচনা করে দাম নির্ধারণ করে। তবে শুধুমাত্র ক্যালকুলেশনের ওপর না, বাজারের বাস্তব পরিস্থিতি (যেমন চাহিদা-বৃদ্ধি বা কমতি) তাও বিবেচনায় নেয়।
৩. বাজুস কি সরকার পরিচালিত কোনো প্রতিষ্ঠান?
উত্তর:
না, বাজুস সরকারি প্রতিষ্ঠান নয়। এটি একটি স্বাধীন বাণিজ্য সংগঠন। তবে এটি সরকারের সঙ্গে সমন্বয় করে কাজ করে—বিশেষ করে অর্থ মন্ত্রণালয় ও বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সঙ্গে স্বর্ণনীতির বিষয়ে।
৪. সাধারণ মানুষ কি বাজুসের সদস্য হতে পারে?
উত্তর:
না, সাধারণ গ্রাহক সদস্য হতে পারেন না। বাজুসের সদস্য হতে হলে আপনাকে অবশ্যই স্বর্ণ ব্যবসার সঙ্গে যুক্ত থাকতে হবে এবং কিছু নির্দিষ্ট শর্ত পূরণ করতে হবে, যেমন—লাইসেন্সপ্রাপ্ত দোকান থাকা, ব্যবসায়িক অভিজ্ঞতা ইত্যাদি।
৫. বাজুসের প্রতিদিনের স্বর্ণের দামের তথ্য কীভাবে জানা যায়?
উত্তর:
বাজুস প্রতিদিন তাদের অফিশিয়াল ওয়েবসাইটে, ফেসবুক পেজে, এবং দেশের বিভিন্ন সংবাদ মাধ্যমে দাম প্রকাশ করে। এছাড়াও অনেক নিউজ পোর্টাল ও ব্লগ (যেমন আপনারা যেগুলো পড়ছেন 😊) বাজুসের দামের আপডেট দেয়।
৬. বাজুসের ঘোষিত দামের চেয়ে দোকানে দাম বেশি কেন?
উত্তর:
এটি অনেকের সাধারণ প্রশ্ন। দোকানভেদে মেকিং চার্জ বা কারিগরী খরচ আলাদা হয়। তাই বাজুসের ঘোষিত দামের সাথে দোকানের চূড়ান্ত দামের কিছুটা পার্থক্য থাকে। তবে এটি খুব বেশি হলে গ্রাহক বাজুসে অভিযোগ করতে পারেন।
৭. বাজুসে অভিযোগ জানাতে হলে কীভাবে করতে হয়?
উত্তর:
বাজুসের নিজস্ব কমপ্লেইন সেল (Complaint Cell) রয়েছে। আপনি চাইলে ফোন, ইমেইল বা সরাসরি তাদের অফিসে গিয়ে অভিযোগ জানাতে পারেন। তারা তদন্ত করে প্রয়োজনে দোকানের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়।
৮. বাজুস কবে থেকে প্রতিষ্ঠিত?
উত্তর:
বাজুস প্রতিষ্ঠিত হয় ১৯৮৪ সালে, বাংলাদেশের স্বর্ণ ব্যবসায়ীদের ঐক্যবদ্ধ প্ল্যাটফর্ম হিসেবে। তখন থেকে তারা দেশের স্বর্ণ শিল্পকে আধুনিকায়নের চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে।
৯. বাজুসের স্বর্ণের দাম কি সারাদিন একই থাকে?
উত্তর:
সাধারণত বাজুস প্রতিদিন একবার দাম নির্ধারণ করে, যা সারা দিন কার্যকর থাকে। তবে আন্তর্জাতিক বাজারে হঠাৎ বড় পরিবর্তন হলে, তারা মাঝে মাঝে দাম সমন্বয় করতে পারে।
১০. বাজুসের ঘোষিত দাম কি শুধুমাত্র ঢাকার জন্য প্রযোজ্য?
উত্তর:
না, বাজুসের ঘোষিত দাম সারা বাংলাদেশের জন্য প্রযোজ্য। তবে পরিবহন খরচ বা স্থানীয় ব্যবসায়িক পার্থক্যের কারণে কিছু জায়গায় সামান্য তারতম্য হতে পারে।
১১. বাজুসের সদস্য দোকান চেনার উপায় কী?
উত্তর:
বাজুসের সদস্য দোকানগুলো সাধারণত দোকানের সামনে “BAJUS Member” লেখা সাইনবোর্ড ব্যবহার করে। চাইলে বাজুসের ওয়েবসাইটে গিয়ে নির্দিষ্ট দোকানের সদস্য নম্বরও যাচাই করা যায়।
১২. বাজুস কি শুধু সোনার দামই জানায়, নাকি রুপা ও অন্যান্য ধাতুর দামও দেয়?
উত্তর:
হ্যাঁ, বাজুস মূলত সোনার দাম প্রকাশ করে, তবে কিছুদিন পরপর তারা রুপা (Silver)-র দামও হালনাগাদ করে জানায়, বিশেষ করে যখন বাজারে দামের বড় পরিবর্তন দেখা যায়।
১৩. বাজুসের ঘোষিত দাম মানতে বাধ্য কি সব দোকান?
উত্তর:
তাত্ত্বিকভাবে হ্যাঁ, কিন্তু বাস্তবে অনেক দোকান নিজস্ব দামের তালিকা ব্যবহার করে। বাজুস চেষ্টা করে যাতে সবাই একই মানদণ্ডে দাম রাখে, যাতে গ্রাহকরা প্রতারিত না হন।
১৪. বাজুস কি সোনার মান বা ক্যারেট পরীক্ষা করে?
উত্তর:
না, বাজুস সরাসরি পরীক্ষার কাজ করে না। তবে তারা হলমার্কিং সেন্টার চালু করার উদ্যোগ নিয়েছে, যাতে গ্রাহকরা সহজে ২১ বা ২২ ক্যারেট সোনার মান যাচাই করতে পারেন।
১৫. বাজুসের স্বর্ণনীতি গ্রাহকের জন্য কতটা উপকারী?
উত্তর:
খুবই উপকারী। আগে যেখানে দোকানভেদে দামে অনেক অস্থিরতা ছিল, বাজুসের প্রতিদিনের দামের কারণে এখন সবাই একটা নির্দিষ্ট মান অনুসরণ করছে। এতে গ্রাহক প্রতারিত হওয়ার সম্ভাবনা অনেক কমে গেছে।
১৬. বাজুসের অফিস কোথায় অবস্থিত?
উত্তর:
বাজুসের প্রধান কার্যালয় ঢাকার মতিঝিলে অবস্থিত। এখান থেকেই প্রতিদিনের দাম নির্ধারণ ও ঘোষণার কাজ করা হয়।
১৭. বাজুস কি ভবিষ্যতে স্বর্ণ কেনাবেচা অনলাইনে করার সুযোগ দেবে?
উত্তর:
হ্যাঁ, বাজুস ধীরে ধীরে ডিজিটাল সোনার ট্রেডিং প্ল্যাটফর্ম চালুর দিকে এগোচ্ছে, যেখানে নিরাপদভাবে অনলাইনে সোনা কেনাবেচা করা যাবে—একেবারে ব্যাংকের মতো নিরাপত্তা নিয়ে।
১৮. বাজুসের দামের সাথে আন্তর্জাতিক বাজারের পার্থক্য কেন থাকে?
উত্তর:
বাংলাদেশে আমদানিকৃত সোনার উপর কর ও ভ্যাট প্রযোজ্য হওয়ায় আন্তর্জাতিক দামের চেয়ে কিছুটা বেশি হয়। এছাড়াও মুদ্রার বিনিময় হারও বড় ভূমিকা রাখে।
১৯. বাজুসের সিদ্ধান্ত কি সরকার অনুমোদিত?
উত্তর:
সরকার সরাসরি অনুমোদন দেয় না, কিন্তু বাজুসের সব সিদ্ধান্ত সরকারকে অবহিত করে নেওয়া হয়। প্রয়োজনে অর্থ মন্ত্রণালয় তাদের সিদ্ধান্তে দিকনির্দেশনা দেয়।
২০. বাজুসের প্রধান লক্ষ্য কী?
উত্তর:
বাজুসের মূল লক্ষ্য হলো—বাংলাদেশে স্বর্ণ শিল্পকে আন্তর্জাতিক মানে উন্নীত করা, স্বর্ণের দাম নিয়ন্ত্রণে রাখা, এবং গ্রাহক ও ব্যবসায়ী উভয়ের মধ্যে বিশ্বাসের পরিবেশ তৈরি করা।
শেষ কথা
বন্ধুরা আপনাদের সকলকে অসংখ্য অসংখ্য ধন্যবাদ আমাদের ওয়েবসাইট ভিজিট করে বাজুস আজকের সোনার দাম কত বা আজ বাংলাদেশের স্বর্ণের দাম কত চলছে তা জানার জন্য আপনাদের যদি কোন জায়গায় বসে সুবিধা হয় অবশ্যই নিচে কমেন্ট বক্সে কমেন্ট করে জানাবেন এ ছাড়াও আপনারা যদি আরো বিভিন্ন ক্যারেট স্বর্ণের মূল্য বিস্তারিত জানতে চান আপনাদের অনুরোধ করবো নিচে অবশ্যই কমেন্ট বক্সে কমেন্ট করে জানাতে ভুলবেন না। প্রতিদিন bajus নির্ধারিত স্বর্ণ মূল্য জানতে অবশ্যই ভিজিট করবেন আমাদের ওয়েবসাইট আমাদের ওয়েবসাইটে প্রতিদিন বাজুস আজকের সোনার দাম কত চলছে তার আপডেট দেয়া হয়ে থাকে। সবাই সুস্ব থাকবেন ভালো থাকবেন প্রতিদিন বাজুজ আজকের স্বর্ণের মূল্য কত চলছে তা জানতে আবারো ভিজিট করবেন আমাদের ওয়েবসাইট।

সৌভিক মাইতি
ব্লগ: Bajus আজকের সোনার দাম
সৌভিক মাইতি — একটি বাংলাদেশি ব্লগার ও ওয়েব ডেভেলপার। আমি প্রতিদিনের নতুন স্বর্ণের দর, বাজার বিশ্লেষণ এবং সোনার দর সম্পর্কিত নির্দেশিকা লিখি। আমার লক্ষ্য পাঠককে দ্রুত, সঠিক এবং ব্যবহারযোগ্য তথ্য পৌঁছে দেয়া।